** রিজিক বৃদ্ধি ও হায়াত দীর্ঘায়িত হওয়ার আমল **
** রিজিক বৃদ্ধি ও হায়াত দীর্ঘায়িত হওয়ার আমল **
অনেক মহিলারা প্রশ্ন করেন-
"স্বামীর আয় রোজগার বৃদ্ধির কোন আমল আছে?"
কিংবা "পিতা-মাতা/স্বামীর হায়াত দীর্ঘায়িত হওয়ার কোন আমল আছে?"
-- তাদের জন্য নিম্নোক্ত হাদীসের আমলঃ
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ
‘যে ব্যক্তি কামনা করে তার রিজিক প্রশস্ত হোক এবং তার আয়ু দীর্ঘ হোক সে যেন আত্মীয়তা-সম্পর্ক বজায় রাখে।’
[বুখারীঃ ৫৯৮৫; মুসলিমঃ ৪৬৩৯]
আমরা মহিলারা অনেকেই স্বামীর আয় রোজগার, হায়াত বৃদ্ধির আমল খুজে বেড়াই। অথচ স্বামীর আত্মীয় স্বজনকে মোটেই সহ্য করতে চাই না। স্বামীকে তার মা বাবা, ভাই বোনদের সাথে সম্পর্ক রাখতে দেইনা ।
স্বামীকে তার আত্মীয় স্বজনের সাথে সম্পর্ক রাখতে না দিয়ে সারাদিন আয় রোজগার, হায়াত বৃদ্ধির আমল খুঁজলে কোন কাজেই আসবে না ।
অনেক সময় শ্বশুরবাড়িতে একসাথে থাকলে শ্বশুড়- শাশুড়ি, ননদের সাথে মনোমালিন্য হয়, তাদের কটু কথা শুনতে হয়, এতে মন খারাপ হওয়া স্বাভাবিক । আমরা যদি এই মন খারাপের কথা স্বামীর কানে তুলি, এতে তার মা-বাবা, ভাই বোনের প্রতি স্বামীর মনে বিদ্বেষ আসতে পারে ।
যার ফলে তিনি তাদের সাথে খারাপ ব্যবহার করতে পারেন, এমনকি সম্পর্ক ছিন্ন করে আলাদা হয়ে যেতে পারেন । যা তার আয় রোজগার, হায়াত বৃদ্ধির অন্তরায়।
পক্ষান্তরে, আমরা যদি একটু ধৈর্য ধরি, তাদের খারাপ ব্যবহারকে স্বামীর কানে না তুলে ক্ষমা করে দিই স্বামীকে ভালোবাসার স্বার্থে, এতে স্বামীর আয় রোজগার বৃদ্ধি পাবে, হায়াত দীর্ঘায়িত হবে ।
অতএব, যারা নিজেদের দীর্ঘায়িত হায়াত চান, আয় রোজগার বৃদ্ধি করতে চান, তারা যেন আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখেন ।
আর যারা স্বামীর আয় রোজগার বৃদ্ধি ও দীর্ঘ হায়াত চান, তারা স্বামীকে তার আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখতে সাহায্য করুন, উদ্বুদ্ধ করুন ।
আর যারা চান পিতা-মাতার হায়াত দীর্ঘায়িত হোক , তারা পিতা-মাতাকে তাদের আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখতে দাওয়াত দিন ।
আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস অনুযায়ী আমল করার তাওফীক দান করুক ।
আমীন।
Collected
অনেক মহিলারা প্রশ্ন করেন-
"স্বামীর আয় রোজগার বৃদ্ধির কোন আমল আছে?"
কিংবা "পিতা-মাতা/স্বামীর হায়াত দীর্ঘায়িত হওয়ার কোন আমল আছে?"
-- তাদের জন্য নিম্নোক্ত হাদীসের আমলঃ
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ
‘যে ব্যক্তি কামনা করে তার রিজিক প্রশস্ত হোক এবং তার আয়ু দীর্ঘ হোক সে যেন আত্মীয়তা-সম্পর্ক বজায় রাখে।’
[বুখারীঃ ৫৯৮৫; মুসলিমঃ ৪৬৩৯]
আমরা মহিলারা অনেকেই স্বামীর আয় রোজগার, হায়াত বৃদ্ধির আমল খুজে বেড়াই। অথচ স্বামীর আত্মীয় স্বজনকে মোটেই সহ্য করতে চাই না। স্বামীকে তার মা বাবা, ভাই বোনদের সাথে সম্পর্ক রাখতে দেইনা ।
স্বামীকে তার আত্মীয় স্বজনের সাথে সম্পর্ক রাখতে না দিয়ে সারাদিন আয় রোজগার, হায়াত বৃদ্ধির আমল খুঁজলে কোন কাজেই আসবে না ।
অনেক সময় শ্বশুরবাড়িতে একসাথে থাকলে শ্বশুড়- শাশুড়ি, ননদের সাথে মনোমালিন্য হয়, তাদের কটু কথা শুনতে হয়, এতে মন খারাপ হওয়া স্বাভাবিক । আমরা যদি এই মন খারাপের কথা স্বামীর কানে তুলি, এতে তার মা-বাবা, ভাই বোনের প্রতি স্বামীর মনে বিদ্বেষ আসতে পারে ।
যার ফলে তিনি তাদের সাথে খারাপ ব্যবহার করতে পারেন, এমনকি সম্পর্ক ছিন্ন করে আলাদা হয়ে যেতে পারেন । যা তার আয় রোজগার, হায়াত বৃদ্ধির অন্তরায়।
পক্ষান্তরে, আমরা যদি একটু ধৈর্য ধরি, তাদের খারাপ ব্যবহারকে স্বামীর কানে না তুলে ক্ষমা করে দিই স্বামীকে ভালোবাসার স্বার্থে, এতে স্বামীর আয় রোজগার বৃদ্ধি পাবে, হায়াত দীর্ঘায়িত হবে ।
অতএব, যারা নিজেদের দীর্ঘায়িত হায়াত চান, আয় রোজগার বৃদ্ধি করতে চান, তারা যেন আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখেন ।
আর যারা স্বামীর আয় রোজগার বৃদ্ধি ও দীর্ঘ হায়াত চান, তারা স্বামীকে তার আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখতে সাহায্য করুন, উদ্বুদ্ধ করুন ।
আর যারা চান পিতা-মাতার হায়াত দীর্ঘায়িত হোক , তারা পিতা-মাতাকে তাদের আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখতে দাওয়াত দিন ।
আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস অনুযায়ী আমল করার তাওফীক দান করুক ।
আমীন।
Collected
কোন মন্তব্য নেই
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন