মহররমের ফযীলতের ব্যাপারে বিশুদ্ধ বর্ণনা ও বানোয়াট - মিথ্যা কথা
Abu bakar mohammad Zakaria:
--------------------------------
মহররমের মাসের সাথে সংযুক্ত কিছু মিথ্যা ও বানোয়াট কথাঃ
===========================
নিচের কথাগুলো শিয়া মিথ্যুকদের। যা প্রচার প্রসার করা গুনাহের কাজ। তাদের মিথ্যাচারের মধ্যে রয়েছে যেমন,
(১)এই দিনে আল্লাহ পাক পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন।
(২)এই দিনে আকাশ থেকে সর্বপ্রথম বৃষ্টি হয়েছে।
(৩)এই দিনে হযরত আদম (আঃ) এর তাওবা আল্লাহ পাক কবুল করেছেন।
(৪)এই দিনে হযরত ইদ্রীস (আঃ) কে আকাশে উথিত করেছেন।
(৫)এই দিনে হযরত নুহ (আঃ) ও তার সাথীদের নাজাত দান করেছেন।
(৬)এই দিনে হযরত ইব্রাহীম (আঃ) কে আগুন থেকে মুক্তি দান করেছেন।
(৭)এই দিনে হযরত মুসা (আঃ) এর সাথে আল্লাহ পাক কথা বলেছেন এবং তাওরাত কিতাব নাযিল করেছেন।
(৮)এইদিনে হযরত আয়ুব (আঃ) কে রোগ মুক্ত করেছেন।
(৯)এই দিনে হযরত ইউসুফ (আঃ) কে ফিরিয়ে এনেছেন হযরত ইয়াকুব (আঃ) এর কাছে।
(১০)এই দিনে হযরত ইউনুস (আঃ) কে মাছের পেঠ থেকে উদ্বার করেছেন।
(১১)এই দিনে হযরত সুলাইমান (আঃ) কে সম্রাজ্য ফিরিয়ে দিয়েছেন।
(১২)এই দিনে হযরত ইসা (আঃ) কে আকাশে উথিত করেছেন।
(১৩) এই দিনে সর্ব শেষ কিয়ামত হবে।
উপরের সব কথাই মিথ্যা।
এদিনের ব্যাপারে যা বিশুদ্ধভাবে এসেছে তা হচ্ছেঃ
-------------------------------------------------------------------
(১) এ দিনে আল্লাহ তা'আলা মূসা আলাইহিস সালাম ও তাঁর উম্মাতকে ফির'আউনের হাত থেকে নাজাত দিয়েছেন। তাদেরকে সমুদ্র পার করিয়েছেন।
(২) মূসা আলাইহিস সালাম রোজা রেখেছেন।
(৩) আমাদের রাসূল এ দিন রোজা রেখেছেন।
(৪) সাহাবীগণকে রোজা রাখতে বলেছেন।
(৫) কিন্তু রমযানের রোজা ফরয হওয়ার পরে তা নফল রোজা হয়ে যায়।
------------------------------------------
>> মহররমের ফযীলতের ব্যাপারে যতোসব মিথ্যা কথা<<
---------------------------------------------------
(১)এই দিনে যে রোজা রাখলো সে যেন সারা বছর রোজা রাখলো।
(২)এই দিনে যে বেক্তি গোসল করবে মৃত্যু ছাড়া অন্যান্যে অসুখ থেকে আল্লাহ পাক নিরাপদ রাখবেন।
(৩)এই দিনে যে ব্যক্তি বস্ত্রহীনকে বস্ত্র পরালো, তাঁকে আল্লাহ পাক দুযখের আযাব থেকে মুক্তি দান করবেন।
(৪) এই দিনে যে ব্যক্তি রোগীর সেবা শুশ্রষা করলো, আল্লাহ পাক তাঁকে বিনিময়ে সৌভাগ্যশীল করবেন।
(৫)এই দিনে যে ব্যক্তি কোন ইয়াতিমের মাথায় হাত বুলাবে বা ক্ষুধার্তকে খাদ্য দান করবে বা পিপাসার্তকে পানি পান করাবে আল্লাহ পাক তাঁকে পরিতৃপ্ত করবেন এবং সালসাবিল নহরের পানি দ্বারা তার পিপাসা নিবারন করবেন।
(৬)এই দিনে যে ব্যক্তি স্বীয় পরিবার-পরিজনের জন্য পরিতৃপ্তির ব্যবস্থা করবে, আল্লাহ পাক সারা বছর তার রিযক প্রশস্ত করবেন।
---------------------------------------
মহররমের ফযীলতের ব্যাপারে বিশুদ্ধ বর্ণনাঃ
-------------------------------------------------------------
★ এদিন সাওম বা রোযা রাখলে আশা করা যায় আল্লাহ তা'আলা তার বিনিময়ে পূর্ববর্তী এক বছরের (ছোট) গুনাহ ক্ষমা করবেন।
★ উল্লেখ্য যে, কারবালায় ইমাম হুসাইনের শাহাদাতের ঘটনাটি বেদনাদায়ক। কিন্তু এর সাথে আশুরার দিবসে শোক পালনের কোনো সম্পর্কে নেই।।
আল্লাহ পাক যেনো আমাদেরকে আশুরা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জেনে তা যথাযথ পালন করার তৌফিক দান করেন! আমিন। ছুম্মা আমিন।
--------------------------------
মহররমের মাসের সাথে সংযুক্ত কিছু মিথ্যা ও বানোয়াট কথাঃ
===========================
নিচের কথাগুলো শিয়া মিথ্যুকদের। যা প্রচার প্রসার করা গুনাহের কাজ। তাদের মিথ্যাচারের মধ্যে রয়েছে যেমন,
(১)এই দিনে আল্লাহ পাক পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন।
(২)এই দিনে আকাশ থেকে সর্বপ্রথম বৃষ্টি হয়েছে।
(৩)এই দিনে হযরত আদম (আঃ) এর তাওবা আল্লাহ পাক কবুল করেছেন।
(৪)এই দিনে হযরত ইদ্রীস (আঃ) কে আকাশে উথিত করেছেন।
(৫)এই দিনে হযরত নুহ (আঃ) ও তার সাথীদের নাজাত দান করেছেন।
(৬)এই দিনে হযরত ইব্রাহীম (আঃ) কে আগুন থেকে মুক্তি দান করেছেন।
(৭)এই দিনে হযরত মুসা (আঃ) এর সাথে আল্লাহ পাক কথা বলেছেন এবং তাওরাত কিতাব নাযিল করেছেন।
(৮)এইদিনে হযরত আয়ুব (আঃ) কে রোগ মুক্ত করেছেন।
(৯)এই দিনে হযরত ইউসুফ (আঃ) কে ফিরিয়ে এনেছেন হযরত ইয়াকুব (আঃ) এর কাছে।
(১০)এই দিনে হযরত ইউনুস (আঃ) কে মাছের পেঠ থেকে উদ্বার করেছেন।
(১১)এই দিনে হযরত সুলাইমান (আঃ) কে সম্রাজ্য ফিরিয়ে দিয়েছেন।
(১২)এই দিনে হযরত ইসা (আঃ) কে আকাশে উথিত করেছেন।
(১৩) এই দিনে সর্ব শেষ কিয়ামত হবে।
উপরের সব কথাই মিথ্যা।
এদিনের ব্যাপারে যা বিশুদ্ধভাবে এসেছে তা হচ্ছেঃ
-------------------------------------------------------------------
(১) এ দিনে আল্লাহ তা'আলা মূসা আলাইহিস সালাম ও তাঁর উম্মাতকে ফির'আউনের হাত থেকে নাজাত দিয়েছেন। তাদেরকে সমুদ্র পার করিয়েছেন।
(২) মূসা আলাইহিস সালাম রোজা রেখেছেন।
(৩) আমাদের রাসূল এ দিন রোজা রেখেছেন।
(৪) সাহাবীগণকে রোজা রাখতে বলেছেন।
(৫) কিন্তু রমযানের রোজা ফরয হওয়ার পরে তা নফল রোজা হয়ে যায়।
------------------------------------------
>> মহররমের ফযীলতের ব্যাপারে যতোসব মিথ্যা কথা<<
---------------------------------------------------
(১)এই দিনে যে রোজা রাখলো সে যেন সারা বছর রোজা রাখলো।
(২)এই দিনে যে বেক্তি গোসল করবে মৃত্যু ছাড়া অন্যান্যে অসুখ থেকে আল্লাহ পাক নিরাপদ রাখবেন।
(৩)এই দিনে যে ব্যক্তি বস্ত্রহীনকে বস্ত্র পরালো, তাঁকে আল্লাহ পাক দুযখের আযাব থেকে মুক্তি দান করবেন।
(৪) এই দিনে যে ব্যক্তি রোগীর সেবা শুশ্রষা করলো, আল্লাহ পাক তাঁকে বিনিময়ে সৌভাগ্যশীল করবেন।
(৫)এই দিনে যে ব্যক্তি কোন ইয়াতিমের মাথায় হাত বুলাবে বা ক্ষুধার্তকে খাদ্য দান করবে বা পিপাসার্তকে পানি পান করাবে আল্লাহ পাক তাঁকে পরিতৃপ্ত করবেন এবং সালসাবিল নহরের পানি দ্বারা তার পিপাসা নিবারন করবেন।
(৬)এই দিনে যে ব্যক্তি স্বীয় পরিবার-পরিজনের জন্য পরিতৃপ্তির ব্যবস্থা করবে, আল্লাহ পাক সারা বছর তার রিযক প্রশস্ত করবেন।
---------------------------------------
মহররমের ফযীলতের ব্যাপারে বিশুদ্ধ বর্ণনাঃ
-------------------------------------------------------------
★ এদিন সাওম বা রোযা রাখলে আশা করা যায় আল্লাহ তা'আলা তার বিনিময়ে পূর্ববর্তী এক বছরের (ছোট) গুনাহ ক্ষমা করবেন।
★ উল্লেখ্য যে, কারবালায় ইমাম হুসাইনের শাহাদাতের ঘটনাটি বেদনাদায়ক। কিন্তু এর সাথে আশুরার দিবসে শোক পালনের কোনো সম্পর্কে নেই।।
আল্লাহ পাক যেনো আমাদেরকে আশুরা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জেনে তা যথাযথ পালন করার তৌফিক দান করেন! আমিন। ছুম্মা আমিন।
কোন মন্তব্য নেই
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন