★ রাসূল সাঃ কি গায়েব জানেন?? বা পীর বা ওলি বা অন্য কেউ? - কেউ ই জানতেন না [পর্ব - ২ ]
প্রথম পর্ব লিংকঃ
★মতভেদকারীদের ব্যাপারে পবিত্র ক্বোরআন যা বলেঃ
_________________________________________
উপরের আয়াতগুলো দ্বারা আল্লাহ তায়ালা গায়েব সম্পর্কে
স্পষ্ট করে দিয়েছেন যাতে তার বান্দাদের
কোন সন্দেহ না থাকে। কিন্তু কোরআনের স্পষ্ট নির্দেশনা
পেয়েও যারা তা অবিশ্বাস করে, এর বিপক্ষে অন্য প্রমান
খোঁজ করে এবং মানুষের মাঝে বিভেধ সৃষ্টি করার চেষ্টা
করে তাদের জন্য কোরআন কি বলে সেটা একটু দেখি।
_________________________________________
উপরের আয়াতগুলো দ্বারা আল্লাহ তায়ালা গায়েব সম্পর্কে
স্পষ্ট করে দিয়েছেন যাতে তার বান্দাদের
কোন সন্দেহ না থাকে। কিন্তু কোরআনের স্পষ্ট নির্দেশনা
পেয়েও যারা তা অবিশ্বাস করে, এর বিপক্ষে অন্য প্রমান
খোঁজ করে এবং মানুষের মাঝে বিভেধ সৃষ্টি করার চেষ্টা
করে তাদের জন্য কোরআন কি বলে সেটা একটু দেখি।
→( 1 ) আরও দিয়েছিলাম তাদেরকে ধর্মের সুস্পষ্ট
প্রমাণাদি। অতঃপর তারা জ্ঞান লাভ করার পর শুধু
পারস্পরিক জেদের বশবর্তী হয়ে মতভেদ সৃষ্টি করেছে।
তারা যে বিষয়ে মতভেদ করত, আপনার পালনকর্তা
কেয়ামতের দিন তার ফয়সালা করে দেবেন।
( Al-Jaathiya: 17 )
প্রমাণাদি। অতঃপর তারা জ্ঞান লাভ করার পর শুধু
পারস্পরিক জেদের বশবর্তী হয়ে মতভেদ সৃষ্টি করেছে।
তারা যে বিষয়ে মতভেদ করত, আপনার পালনকর্তা
কেয়ামতের দিন তার ফয়সালা করে দেবেন।
( Al-Jaathiya: 17 )
→ ( 2 ) অতঃপর তাদের মধ্যে থেকে বিভিন্ন দল মতভেদ
সৃষ্টি করল। সুতরাং যালেমদের জন্যে রয়েছে
যন্ত্রণাদায়ক দিবসের আযাবের দুর্ভোগ।
( Az-Zukhruf: 65 )
َ
সৃষ্টি করল। সুতরাং যালেমদের জন্যে রয়েছে
যন্ত্রণাদায়ক দিবসের আযাবের দুর্ভোগ।
( Az-Zukhruf: 65 )
َ
→ ( 3 ) তোমরা যে বিষয়েই মতভেদ করে তার ফয়সালা
আল্লাহর কাছে সোপর্দ। ইনিই আল্লাহ, আমার
পালনকর্তা, আমি তাঁরই উপর নির্ভর করি এবং তাঁরই
অভিমুখী হই। ( Ash-Shura: 10 )
ْ
আল্লাহর কাছে সোপর্দ। ইনিই আল্লাহ, আমার
পালনকর্তা, আমি তাঁরই উপর নির্ভর করি এবং তাঁরই
অভিমুখী হই। ( Ash-Shura: 10 )
ْ
→ ( 4 ) আমি মূসাকে কিতাব দিয়েছিলাম, অতঃপর তাতে
মতভেদ সৃষ্টি হয়। আপনার পালনকর্তার পক্ষ
থেকে পূর্ব সিদ্ধান্ত না থাকলে তাদের মধ্যে ফয়সালা
হয়ে যেত। তারা কোরআন সমন্ধে এক অস্বস্তিকর
সন্দেহে লিপ্ত। ( Fussilat: 45 )
মতভেদ সৃষ্টি হয়। আপনার পালনকর্তার পক্ষ
থেকে পূর্ব সিদ্ধান্ত না থাকলে তাদের মধ্যে ফয়সালা
হয়ে যেত। তারা কোরআন সমন্ধে এক অস্বস্তিকর
সন্দেহে লিপ্ত। ( Fussilat: 45 )
→ ( 5 ) তোমার পালনকর্তা যাদের উপর রহমত করেছেন,
তারা ব্যতীত সবাই চিরদিন মতভেদ করতেই থাকবে
এবং এজন্যই তাদেরকে সৃষ্টি করেছেন। আর তোমার
আল্লাহর কথাই পূর্ণ হল যে, অবশ্যই আমি জাহান্নামকে
জ্বিন ও মানুষ দ্বারা একযোগে ভর্তি করব।
( Hud: 119 )
তারা ব্যতীত সবাই চিরদিন মতভেদ করতেই থাকবে
এবং এজন্যই তাদেরকে সৃষ্টি করেছেন। আর তোমার
আল্লাহর কথাই পূর্ণ হল যে, অবশ্যই আমি জাহান্নামকে
জ্বিন ও মানুষ দ্বারা একযোগে ভর্তি করব।
( Hud: 119 )
→ ( 6 ) আর তাদের মধ্যে কেউ কেউ কোরআনকে বিশ্বাস
করবে এবং কেউ কেউ বিশ্বাস করবে না। বস্তুতঃ
তোমার পরওয়ারদেগার যথার্থই জানেন দুরাচারদিগকে।
( Yunus: 40 )
করবে এবং কেউ কেউ বিশ্বাস করবে না। বস্তুতঃ
তোমার পরওয়ারদেগার যথার্থই জানেন দুরাচারদিগকে।
( Yunus: 40 )
→ ( 7 ) যারা অপরাধী, তারা বিশ্বাসীদেরকে উপহাস
করত। ( Al-Mutaffifin: 29 )
َ
করত। ( Al-Mutaffifin: 29 )
َ
→ ( 8 ) আপনি যতই চান, অধিকাংশ লোক বিশ্বাসকারী নয়।
( Yusuf: 103 )
( Yusuf: 103 )
★ ওহী আর গায়েবঃ
^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^
কোরআনের বাণীগুলো থেকে এটা স্পষ্ট যে রাসূল (সাঃ)
গায়েব জানেন না। রাসূল (সাঃ) নবুয়্যাতের
আগে মক্কাবাসীর নিকট খুব প্রিয় এবং বিশ্বস্থ একজন
ব্যক্তি হিসেবে সুনাম থাকলেও নবুয়্যাতের পর অধিকাংশ
লোক মুহাম্মদ (সাঃ) কে ঘৃণা করতে শুরু করে। অনেকে তাঁকে
হত্যা করার চেষ্টাও করেছিল। এ সব কারণে মুহাম্মদ
(সাঃ) কে প্রায় সময় বিপদের মোকাবেলা করতে হত। কিন্তু
তাঁকে নিয়ে কে কী ষড়যন্ত্র করছে তা তিনি
জানবেন কি করে? আল্লাহই ছিলেন তাঁর সাহায্যকারী।
কাফেরদের সব ষড়যন্ত্র, পরিকল্পনা আল্লাহপাক হযরত
জিব্রাইল (আঃ) এর মাধ্যমে তাঁর প্রিয় রাসূল (সাঃ) কে
জানিয়ে দিতেন। যেমন ইসলামের প্রথম দিকের যুদ্ধগুলোতে
মুসলিমদের সংখ্যা ছিল কাফেরদের
তুলনায় অনেক কম। তাই মুসলিমদের মনে একটা ভয় থেকেই
যেত যে তাঁরা এতগুলো কাফেরদের বিরুদ্ধে জিতবে কিনা। এ
অবস্থায় আল্লাহপাক জিব্রাইলকে দিয়ে
জয়ের সুসংবাদ জানিয়ে দিতেন তাঁর প্রিয় হাবিবকে যাতে
মুসলিমদের মনে সাহস আসে।
^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^
কোরআনের বাণীগুলো থেকে এটা স্পষ্ট যে রাসূল (সাঃ)
গায়েব জানেন না। রাসূল (সাঃ) নবুয়্যাতের
আগে মক্কাবাসীর নিকট খুব প্রিয় এবং বিশ্বস্থ একজন
ব্যক্তি হিসেবে সুনাম থাকলেও নবুয়্যাতের পর অধিকাংশ
লোক মুহাম্মদ (সাঃ) কে ঘৃণা করতে শুরু করে। অনেকে তাঁকে
হত্যা করার চেষ্টাও করেছিল। এ সব কারণে মুহাম্মদ
(সাঃ) কে প্রায় সময় বিপদের মোকাবেলা করতে হত। কিন্তু
তাঁকে নিয়ে কে কী ষড়যন্ত্র করছে তা তিনি
জানবেন কি করে? আল্লাহই ছিলেন তাঁর সাহায্যকারী।
কাফেরদের সব ষড়যন্ত্র, পরিকল্পনা আল্লাহপাক হযরত
জিব্রাইল (আঃ) এর মাধ্যমে তাঁর প্রিয় রাসূল (সাঃ) কে
জানিয়ে দিতেন। যেমন ইসলামের প্রথম দিকের যুদ্ধগুলোতে
মুসলিমদের সংখ্যা ছিল কাফেরদের
তুলনায় অনেক কম। তাই মুসলিমদের মনে একটা ভয় থেকেই
যেত যে তাঁরা এতগুলো কাফেরদের বিরুদ্ধে জিতবে কিনা। এ
অবস্থায় আল্লাহপাক জিব্রাইলকে দিয়ে
জয়ের সুসংবাদ জানিয়ে দিতেন তাঁর প্রিয় হাবিবকে যাতে
মুসলিমদের মনে সাহস আসে।
→সূরা আনফালে তার সম্পর্কে আয়াত রয়েছে নিম্নরূপঃ
“হে নবী, আপনি মুসলমানগণকে উৎসাহিত করুন জেহাদের
জন্য। তোমাদের মধ্যে যদি বিশ জন দৃঢ়পদ
ব্যক্তি থাকে, তবে জয়ী হবে দু’শর মোকাবেলায়। আর যদি
তোমাদের মধ্যে থাকে একশ লোক, তবে জয়ী
হবে হাজার কাফেরের উপর থেকে তার কারণ ওরা
জ্ঞানহীন। এখন বোঝা হালকা করে দিয়েছেন আল্লাহ
তা’আলা তোমাদের উপর এবং তিনি জেনে নিয়েছেন যে,
তোমাদের মধ্য দূর্বলতা রয়েছে। কাজেই তোমাদের মধ্যে
যদি দৃঢ়চিত্ত একশ লোক বিদ্যমান থাকে, তবে জয়ী হবে
দু’শর উপর। আর যদি তোমরা এক হাজার হও তবে আল্লাহর
হুকুম অনুযায়ী জয়ী হবে দু’হাজারের উপর আর আল্লাহ
রয়েছেন দৃঢ়চিত্ত লোকদের সাথে।
( Sura Anfaal: 65,66 )
“হে নবী, আপনি মুসলমানগণকে উৎসাহিত করুন জেহাদের
জন্য। তোমাদের মধ্যে যদি বিশ জন দৃঢ়পদ
ব্যক্তি থাকে, তবে জয়ী হবে দু’শর মোকাবেলায়। আর যদি
তোমাদের মধ্যে থাকে একশ লোক, তবে জয়ী
হবে হাজার কাফেরের উপর থেকে তার কারণ ওরা
জ্ঞানহীন। এখন বোঝা হালকা করে দিয়েছেন আল্লাহ
তা’আলা তোমাদের উপর এবং তিনি জেনে নিয়েছেন যে,
তোমাদের মধ্য দূর্বলতা রয়েছে। কাজেই তোমাদের মধ্যে
যদি দৃঢ়চিত্ত একশ লোক বিদ্যমান থাকে, তবে জয়ী হবে
দু’শর উপর। আর যদি তোমরা এক হাজার হও তবে আল্লাহর
হুকুম অনুযায়ী জয়ী হবে দু’হাজারের উপর আর আল্লাহ
রয়েছেন দৃঢ়চিত্ত লোকদের সাথে।
( Sura Anfaal: 65,66 )
এছাড়া সূরা ইউসূফের শেষের দিকে ১০২ নং আয়াতে
আল্লাহপাক বলেছেন- “এগুলো অদৃশ্যের খবর, আমি
আপনার কাছে প্রেরণ করি। আপনি তাদের কাছে
ছিলেন না, যখন তারা স্বীয় কাজ সাব্যস্ত করছিল এবং
চক্রান্ত করছিল”। ( Yusuf: 102 )
মক্কার ইহুদীরা রাসূল (সাঃ) কে বিপদে ফেলার জন্য অনেক
জটিল জটিল প্রশ্ন করতো। তারা একবার প্রশ্ন
করেছিল- “আপনি যদি সত্যিই আল্লাহর নবী হন, তবে বলুন
ইয়াকুব পরিবার সিরিয়া থেকে মিসরে কেন
স্থানান্তরিত হয়েছিল এবং ইউসুফ (সাঃ) এর ঘটনা কি
ছিল?” এসব ঘটনা তাওরাতে বর্ণিত ছিল। আর ইহুদীরা
ভাবতো মুহাম্মদ (সাঃ) নিরক্ষর। তাই তাওরাত থেকে এসব
জিনীস জেনে নেওয়া তাঁর পক্ষে সম্ভব হবে না।
কিন্তু আল্লাহ পাক ওহীর মাধ্যমে ইউসুফ (আঃ) ও তার
পরিবার সম্পর্কে এত সুন্দর এবং বিস্তারিত বর্ণনা দিলেন
যে, ইহুদীরা আশ্চর্য হয়ে গেল। প্রকৃতপক্ষে রাসূল (সাঃ) এর
কাছে হযরত ইউসুফ (আঃ) এর ঘটনা ছিল হাজারো বছরের
পুরনো যা একমাত্র ওহী ছাড়া কোন ক্ষমতা বলেই জানা
সম্ভব ছিল না। তাই সূরার শেষে আল্লাহ তায়ালা
তাঁর হাবিবকে সম্বোধন করে বলতেছেন –“ ِﺀﺎَﺒﻧَﺃ ِﺐْﻴَﻐْﻟﺍ ِﻪﻴِﺣﻮُﻧ
َﻚْﻴَﻟِﺇ ” অর্থাৎ এসব কাহিনী গায়েবের অন্তর্ভুক্ত যা আমি
আপনাকে দিয়ে থাকি। যখন ইউসুফেকে তাঁর ভাইয়েরা কূপে
নিক্ষেপ করার সিদ্ধান্ত বা কলাকৌশল করছিল তখন আপনি
সেখানে উপস্থিত ছিলেন না।
এছাড়া পবিত্র ক্বোরআন আরো বলছে- এ হলো গায়েবী
সংবাদ, যা আমি আপনাকে পাঠিয়ে থাকি। আর আপনি
তো তাদের কাছে ছিলেন না, যখন প্রতিযোগিতা করছিল
যে, কে প্রতিপালন করবে মারইয়ামকে এবং আপনি তাদের
কাছে ছিলেন না, যখন তারা ঝগড়া করছিলো। (Aali
Imraan: 44)
َ
আল্লাহপাক বলেছেন- “এগুলো অদৃশ্যের খবর, আমি
আপনার কাছে প্রেরণ করি। আপনি তাদের কাছে
ছিলেন না, যখন তারা স্বীয় কাজ সাব্যস্ত করছিল এবং
চক্রান্ত করছিল”। ( Yusuf: 102 )
মক্কার ইহুদীরা রাসূল (সাঃ) কে বিপদে ফেলার জন্য অনেক
জটিল জটিল প্রশ্ন করতো। তারা একবার প্রশ্ন
করেছিল- “আপনি যদি সত্যিই আল্লাহর নবী হন, তবে বলুন
ইয়াকুব পরিবার সিরিয়া থেকে মিসরে কেন
স্থানান্তরিত হয়েছিল এবং ইউসুফ (সাঃ) এর ঘটনা কি
ছিল?” এসব ঘটনা তাওরাতে বর্ণিত ছিল। আর ইহুদীরা
ভাবতো মুহাম্মদ (সাঃ) নিরক্ষর। তাই তাওরাত থেকে এসব
জিনীস জেনে নেওয়া তাঁর পক্ষে সম্ভব হবে না।
কিন্তু আল্লাহ পাক ওহীর মাধ্যমে ইউসুফ (আঃ) ও তার
পরিবার সম্পর্কে এত সুন্দর এবং বিস্তারিত বর্ণনা দিলেন
যে, ইহুদীরা আশ্চর্য হয়ে গেল। প্রকৃতপক্ষে রাসূল (সাঃ) এর
কাছে হযরত ইউসুফ (আঃ) এর ঘটনা ছিল হাজারো বছরের
পুরনো যা একমাত্র ওহী ছাড়া কোন ক্ষমতা বলেই জানা
সম্ভব ছিল না। তাই সূরার শেষে আল্লাহ তায়ালা
তাঁর হাবিবকে সম্বোধন করে বলতেছেন –“ ِﺀﺎَﺒﻧَﺃ ِﺐْﻴَﻐْﻟﺍ ِﻪﻴِﺣﻮُﻧ
َﻚْﻴَﻟِﺇ ” অর্থাৎ এসব কাহিনী গায়েবের অন্তর্ভুক্ত যা আমি
আপনাকে দিয়ে থাকি। যখন ইউসুফেকে তাঁর ভাইয়েরা কূপে
নিক্ষেপ করার সিদ্ধান্ত বা কলাকৌশল করছিল তখন আপনি
সেখানে উপস্থিত ছিলেন না।
এছাড়া পবিত্র ক্বোরআন আরো বলছে- এ হলো গায়েবী
সংবাদ, যা আমি আপনাকে পাঠিয়ে থাকি। আর আপনি
তো তাদের কাছে ছিলেন না, যখন প্রতিযোগিতা করছিল
যে, কে প্রতিপালন করবে মারইয়ামকে এবং আপনি তাদের
কাছে ছিলেন না, যখন তারা ঝগড়া করছিলো। (Aali
Imraan: 44)
َ
এরকম হাজারো ঘটনা আছে যেখানে আল্লাহ তায়ালা ওহীর
মাধ্যমে তাঁর প্রিয় হাবিবকে সাহায্য করেছেন।
এসব বিষয় দুনিয়ার কেউ জানতেন না, জানতেন শুধু মুহাম্মদ
(সাঃ) একজন। মূলত প্রিয় রাসূল (সাঃ) যে আল্লাহর নবী
তা কফেরদের বিশ্বাস করানোর জন্য এটা ছিলো আল্লাহ
তায়ালার কৌশল। এটাকেই অনেকে গায়েব হিসেবে জানে।
কিন্তু এটা কি আসলে গায়েব? এটা গায়েব হলে ওহী
কোনটা? তাছাড়া এসব বিষয় গায়েব হয়ে থাকলে সেই
গায়েবতো রাসূল (সাঃ) এর আগে হযরত জিব্রাইল (আঃ)
জানতেন। মূলত এসব বিষয় রাসুল (সাঃ) ওহীর মাধ্যমে
জানতেন। আর নবী রাসূলের কাছে আল্লাহ তায়ালা ওহী
পাঠাবেন তাতো স্বাভাবিক ব্যাপার। কারণ ওহী ছাড়া
নবী হয় না।
সুতরাং এ বিষয়ে বিতর্ক না করে বরং কোরআনের
আয়াতগুলোর
প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করাই হবে মু’মিনদের
ঈমানি দায়িত্ব।
আল্লাহ্ আমাদের বুঝার তাওফিক দিন। আমীন।
মাধ্যমে তাঁর প্রিয় হাবিবকে সাহায্য করেছেন।
এসব বিষয় দুনিয়ার কেউ জানতেন না, জানতেন শুধু মুহাম্মদ
(সাঃ) একজন। মূলত প্রিয় রাসূল (সাঃ) যে আল্লাহর নবী
তা কফেরদের বিশ্বাস করানোর জন্য এটা ছিলো আল্লাহ
তায়ালার কৌশল। এটাকেই অনেকে গায়েব হিসেবে জানে।
কিন্তু এটা কি আসলে গায়েব? এটা গায়েব হলে ওহী
কোনটা? তাছাড়া এসব বিষয় গায়েব হয়ে থাকলে সেই
গায়েবতো রাসূল (সাঃ) এর আগে হযরত জিব্রাইল (আঃ)
জানতেন। মূলত এসব বিষয় রাসুল (সাঃ) ওহীর মাধ্যমে
জানতেন। আর নবী রাসূলের কাছে আল্লাহ তায়ালা ওহী
পাঠাবেন তাতো স্বাভাবিক ব্যাপার। কারণ ওহী ছাড়া
নবী হয় না।
সুতরাং এ বিষয়ে বিতর্ক না করে বরং কোরআনের
আয়াতগুলোর
প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করাই হবে মু’মিনদের
ঈমানি দায়িত্ব।
আল্লাহ্ আমাদের বুঝার তাওফিক দিন। আমীন।
Collection by : sharifkhanbd blog
কোন মন্তব্য নেই
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন